
কোভিড-১৯ পরিস্থিতির অবসানে এখনো অনেক পথ বাকি। আগামী দিনগুলোতে বাণিজ্যিক ভবনগুলো কোথায় প্রতিষ্ঠা করতে হবে, কেমন হবে তা ভাবছেন সংশ্লিষ্টজন। বেশি লোকের এক জায়গায় সমাগম ঠেকাতে কোম্পানিগুলো হাইব্রিড-রিমোট ওয়ার্কফোর্স গ্রহণ করছে। কিছু কোম্পানি তাদের কাজের জায়গাগুলো সীমিত পরিসরে এনেছে।
অন্যদিকে, আর্কিটেকচার এন্ড ইন্টেরিয়র ফার্ম ‘ডায়ার ব্রাউন’ এর তথ্যানুযায়ী, জীবপ্রযুক্তি ও জীববিজ্ঞান সংশ্লিষ্ট কোম্পানিগুলো অন্য ধারায় এগোচ্ছে। ভবন মালিক ও উদ্যোক্তারা গাণিতিক হিসাবনিকাশ করে লাইফ সাইন্স এবং বায়োমেডিক্যাল রিসার্চে বিনিয়োগ করছে। এতে তারা কোভিডের কারণে সৃষ্ট পরিস্থিতির সুফল পাচ্ছেন। বোস্টন, নিউ ইয়র্ক, আটলান্টার মত শহরগুলোতে বৈজ্ঞানিক পরীক্ষাগারগুলোর পরিসর বাড়তে দেখা যাচ্ছে।
সাইন্টিফিক ল্যাবগুলো তাদের পুরনো ব্যবস্থাপনা সরিয়ে আধুনিক করছে এবং আরও বেশি রিসার্চার যাতে ল্যাবগুলোয় কাজ করতে পারে সে উদ্দেশ্যে পরিসর বাড়াচ্ছে।
বড় শহরগুলোতে জায়গার স্বল্পতা এবং অধিক মূল্যমানের কারণে নতুন পরীক্ষাগার স্থাপন করা বা পূর্বে প্রতিষ্ঠিত ল্যাবগুলোর জায়গা পরিবর্তন করা চ্যালেঞ্জিং ব্যাপার। কিন্তু বড় বড় গবেষণা সংস্থাগুলো বোস্টন, নিউ ইয়র্কের মত বড় শহরগুলোকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে। মূলত, প্রতিভাবান বিজ্ঞানীদের নিজের প্রতিষ্ঠানে পাওয়ার উদ্দ্যেশে বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলো এ সব বড় শহরগুলোতে তাদের কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করতে আগ্রহী।
পঙক্তি আদৃতা বোস